ত্রিপুরা রাজ্য কৃষি কর্মচারী সংঘ

“ত্রিপুরা রাজ্য কৃষি কর্মচারী সংঘ”

আজই যোগদান করুন...

অতি আনন্দের সাথে জানানো যাচ্ছে যে ত্রিপুরা সরকারের কৃষি ও কৃষক কল্যাণ দপ্তরের রাষ্ট্রবাদী কর্মচারী তথা কার্যকর্তাদের নিয়ে গঠিত “ত্রিপুরা রাজ্য কৃষি কর্মচারী সংঘ”-কে নিম্নলিখিত ভাবে নতুন করে ঢেলে সাজানো হচ্ছেঃ-

  • প্রতিটি Superintendent of Agriculture অফিস লেবেলে গঠিত হবে “ত্রিপুরা রাজ্য কৃষি কর্মচারী সংঘ”-এর Agri Sub-Divisional Committee.

  • প্রতিটি Superintendent of Horticulture অফিস লেবেলে গঠিত হবে “ত্রিপুরা রাজ্য কৃষি কর্মচারী সংঘ”-এর Horti Sub-Divisional Committee.

  • প্রতিটি জেলার DDA অফিস লেবেলে গঠিত হবে “ত্রিপুরা রাজ্য কৃষি কর্মচারী সংঘ”-এর Agri District Committee.

  • প্রতিটি জেলার DDH অফিস লেবেলে গঠিত হবে “ত্রিপুরা রাজ্য কৃষি কর্মচারী সংঘ”-এর Horti District Committee.

  • রাজ্যস্তরে গঠিত হবে “ত্রিপুরা রাজ্য কৃষি কর্মচারী সংঘ”-এর State Committee.

ত্রিপুরা সরকারের কৃষি ও কৃষক কল্যাণ দপ্তরের নিম্নলিখিত কর্মচারীগণ পাশে দেওয়া ফর্মটি পূরন করে আমাদের সাথে যুক্ত হতে পারেন।

  • Administrative Officer/ Financial Officer/ Credit Planning Officer/ Market Research Officer

  • Office Superintendent/ Head Clerk/ U.D.C./ L.D.C./ Driver

  • Technical Assistant (Marketing)/ Investigator/ Assistant Investigator

  • Agri Inspecter/ Agri Assistant/ Horti Inspecter/ Horti Assistant

  • AMS/ AAM/ Senior Computer/ Junior Computer

  • ATM/ BTM

  • Group D/ Peon/ Farm Worker

  • Casual DRW/ Orchard Worker

  • Any other regular/ contractual staff under Agriculture Department.

কৃষি দপ্তরের প্রিয় কর্মচারীবৃন্দ,

আপনাদের মধ্যে থেকেই রাষ্ট্রহীত, প্রদেশহীত ও কর্মচারীহীতে বিশ্বাসী তথা উদ্দ্যমী কার্যকর্তাদের নিয়ে ভারতীয় মজদুর সংঘের পৌরহিত্যে উপরিউক্ত সকল কমিটিগুলি গঠিত হবে। আমাদের যে সকল দাবী-সনদ কে সামনে রেখে আমরা একত্রিত হব তার একটি প্রতিচিত্র আমারা এখানে তুলে ধরার চেষ্টা করলাম। যদিও “ত্রিপুরা রাজ্য কৃষি কর্মচারী সংঘ”-এর এই দাবী-সনদ আপনাদের সংখ্যাগরিষ্ঠ সমর্থন দ্বারা সংশোধন তথা পরিবর্তনযোগ্য।

ত্রিপুরা রাজ্য কৃষি কর্মচারী সংঘ”-এর দাবী-সনদঃ-

১). এড-হক পদোন্নতিগুলিকে যথাশীঘ্র নিয়মিতকরন করা যেন আমাদের আর কোন কর্মচারী ভাই/বোন-দেরকে অবসরকালে আর্থিক ক্ষতির সন্মুখীন না হতে হয়।

২). ত্রিপুরা সরকারের অধীনে কর্মরত সমস্ত চুক্তিভিত্তিক কর্মচারীদের অতিশীঘ্র নিয়মিতকরন করা।

৩). ত্রিপুরা সরকারের অধীন সমস্ত প্রকারের ঠিকা শ্রমিকগণ যাদের ১০ বছর চাকরিকাল পূর্ণ হয়েছে, তাঁদের অতিশীঘ্র নিয়মিত করা।

৪). ডাই-ইন-হারনেস স্কীম ২০১৮-এর পূর্বের ন্যায় বহাল করা।

৫). পুরানো পেনশন ব্যবস্থা পুনরায় চালু করা।

৬). ২০১৮ সালের আগে নিয়োগপ্রাপ্ত কর্মচারীদের জন্য পূর্ণ পেনশনের সুযোগ ২৫ বছর থেকে কমিয়ে ২০ বছর করতে হবে।

৭). তদরুপ ঐচ্ছিক অবসর নেওয়ার জন্য ন্যূনতম বয়ঃসীমা ২০ বছর থেকে কমিয়ে ১৫ বছর করতে হবে।

৮). কেন্দ্রীয় সরকারের ন্যায় অবসরের বয়স ৬০ বছর থেকে বাড়িয়ে ৬২ বছর করতে হবে।

৯). প্রতি ৬ মাসে নিয়মিতভাবে কেন্দ্রের সাথে সামঞ্জস্য রেখে DA প্রদান করা এবং সেপ্টেম্বর ২০২৫-এর মধ্যে কেন্দ্র ও রাজ্যের মধ্যে DA-এর পার্থক্য ঘুচিয়ে ফেলা।

১০). ত্রিপুরা সরকারী কর্মচারীদের জন্য অবিলম্বে সপ্তম বেতন কমিশন চালু করা।

১১). রাজ্য সরকারের নিম্নস্তরে কর্মচারী থেকে উচ্চস্তরে আধিকারিক পর্যায় পর্যন্ত অবসরের পর কাউকেই একবারের বেশী পুনঃর্নিয়োগ না দেওয়া। এতে যোগ্য ব্যক্তিরা বঞ্চিত হয়।